Close Menu
Desh News BDDesh News BD
    Facebook X (Twitter) Instagram
    • About Us
    • Contact Us
    • Content Transparency
    • Editorial Policy
    • Fact Checking Policy
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Desh News BDDesh News BD
    Subscribe
    • Home
    • জাতীয়
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • আলোচিত সংবাদ
    • ক্যাম্পাস
    • খেলা
    • বিনোদন
    Desh News BDDesh News BD
    Home»রাজনীতি»আল্লাহর প্রতি অবিচল ঈমান ও আস্থা হতে হবে সংবিধানের মূলনীতি
    রাজনীতি

    আল্লাহর প্রতি অবিচল ঈমান ও আস্থা হতে হবে সংবিধানের মূলনীতি

    অনলাইন ডেস্কBy অনলাইন ডেস্কMarch 20, 2025 2:56 PMNo Comments5 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতির নির্বাচন ও দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদে একমত প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণেও মত দিয়ে কিছু লিখিত পরামর্শ তুলে ধরেছে দলটি। এছাড়া সংবিধানে মূলনীতিতে আল্লাহর প্রতি অবিচল ঈমান-আস্থা ফিরিয়ে আনতে মত দিয়েছে জামায়াত।

    বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) সকাল ১০টায় সংসদ ভবনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহ-সভাপতি আলী রীয়াজের কাছে লিখিত মতামত দেয় জামায়াতে ইসলামী।

    দলটির সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারের নেতৃত্বে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে সংস্কার প্রস্তাব জমা দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আজাদ এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ।

    সংস্কার মতামত প্রসঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, সরকার, আমাদের রাষ্ট্র, বিভিন্ন অর্গান ও নির্বাচনকে সুন্দর সুসংহত ও গ্রহণযোগ্য কীভাবে করা যায়, সেজন্য অন্তর্বর্তী সরকার বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্টেকহোল্ডারের কাছে সংস্কারের জন্য সুপারিশ চেয়েছেন। একটি বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামী সেই আহ্বানে সাড়া দিয়েছিল। আমরা প্রথম পর্যায়েও লিখিত সুপারিশমালা পাঠিয়েছিলাম। এরপর তারা যখন সবার মতামত পেলেন। এরপর সব ভিন্ন ভিন্ন মতকে এক করে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন গঠন করে সরকার। এটার কো-চেয়ারম্যান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। সবার মতামত বিশ্লেষণ করে ওনারা একটা মতামত তৈরি করেছেন। সেটা আবার তারা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়েছেন। সেই প্রেক্ষিতে আমরা আজকে এখানে এসেছি।

    গোলাম পরওয়ার বলেন, গত ৫ মার্চ আমাদের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছিল। ৬ সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট পাওয়ার পর জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে একটা বাদে ৫টি কমিশনের সুপারিশের ব্যাপারে জামায়াতের মতামত সবার আগে চাওয়া হয়েছিল। আমরা আজকে ৫টা কমিশনের সুপারিশের ওপর আমাদের মতামত সুলিখিতভাবে দিয়েছি।

    আরও পড়ুনঃ  গর্ত থেকে বের হলো আওয়ামী লীগ, নেতাদের দিলো নতুন নির্দেশনা

    তা হলো, ১. সংবিধান ২. জনপ্রশাসন ৩. বিচারবিভাগ ৪. নির্বাচন প্রক্রিয়া ও ৫. দুর্নীতি দমন কমিশন।

    আমরা সংবিধান ও আইন বিশেষজ্ঞ, টেকনিক্যাল ও আইনজ্ঞরা সুচিন্তিত মতামত তৈরি করেছি।

    জামায়াতের পক্ষ থেকে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার ব্যাপারে মতামত দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের যারা কর্মকর্তা, রিটার্নিং ও প্রিজাইডিং অফিসার যারা রাজনৈতিকভাবে নিরপেক্ষ থাকতে পারেন না তাদের এড়াতে বলা হয়েছে।

    নির্বাচনের ব্যাপারে মতামত প্রসঙ্গে গোলাম পরওয়ার বলেন, আমরা বলেছি পিআর বা সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির কথা। পৃথিবীর গণতান্ত্রিক ৬০টির বেশি দেশে এটা চালু আছে। সংবিধানের অনেক জায়গায় আমরা মতামত দিয়েছি। নতুন নতুন বিষয় আসছে।

    সংবিধানের মূলনীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সংবিধানের মূলনীতির বিষয়ে আমরা আল্লাহ তা’য়ালার ওপরে অবিচল ঈমান ও আস্থার রাখার কথা বলেছি। সংবিধানে সাম্য, গণতন্ত্র, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার প্রসঙ্গে আমরা বহাল রেখেছি। ওনাদের সুপারিশে আমরা ন্যাশনাল কনস্টিটিউশনাল কাউন্সিল নামে নতুন প্রসঙ্গ আসছে। সেটার ব্যাপারে আমরা সম্পূর্ণ একমত হইনি। সেখানে আমরা সুনির্দিষ্ট মতামত ও বক্তব্য দিয়েছি।

    জনপ্রশাসনে যে বিরাজমান বৈষম্য ও অসন্তোষ বিরাজ করছে, সেখানে আমরা মধ্যম পন্থায় সাউন্ড সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন যেন চলতে পারে, কেউ যেন প্রশাসনকে অস্থির করতে না পারে, অসন্তোষ, বৈষম্য যেন না থাকে সেজন্য আমরা মতামত দিয়েছি। বিচার ব্যবস্থা ও নির্বাচনের ব্যাপারে নতুন প্রপোজাল আসছে। দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্টের আইডিয়া আসছে। সেখানে আমরা কিছু মতামত দিয়েছি। আমরা একমত হয়েছি, তবে কিছু কমেন্টস করেছি।

    আরও পড়ুনঃ  জামায়াত কে নিয়ে হান্নান মাসুদের স্ট্যাটাস ভাইরাল

    হাইকোর্টকে ডিসেন্ট্রালাইজড করার জন্য ডিভিশনাল বেঞ্চের ব্যাপারে ওনাদের প্রস্তাবনা ছিল। আমরা সেখানেও কিছু সুনির্দিষ্ট মন্তব্য করেছি। কবে পক্ষে মতামত দিয়েছি। কারণ এতো এতো মামলা পেন্ডিং। মানুষ তো বিচার পাচ্ছে না।

    তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী চায় একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। সেজন্য আমরা সরকারের সংস্কারমূলক কাজে আমরা সহযোগিতা করছি। তবে এটা এতো কঠিন কাজ যে, সব দলকে একটা মতের ব্যাপারে একমত করা সত্যিই কঠিন কাজ।

    সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে কি মতামত দিয়েছেন? জানতে চাইলে জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, আমরা মতামত দিয়েছি। রাখার পক্ষে বলেছি তবে সেখানে ব্যাখ্যাও দিয়েছি। আস্থাভোট, বাজেট এ সম্পর্কে ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কীভাবে দায়িত্ব পালন করবে সে ব্যাপারে মতামত দিয়েছি।

    জাতীয় নির্বাচনের আগে সংবিধান সংস্কারের জন্য গণপরিষদ নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। গণপরিষদ নির্বাচন নিয়ে আপনারা কি মতামতা দিয়েছেন? জানতে চাইলে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, দুই তিন রকমের মতামত তো আছেই। কোনো দেশে গণপরিষদ নির্বাচনের প্রয়োজন হয় নতুন সংবিধানের প্রয়োজন হলে। কনস্টিটিউশনাল কাউন্সিল গঠন করা হয়। সেই কাজটা কখনো পার্লামেন্টেও হতে পারে আবার গণপরিষদও হতে পারে। সবটাই সুযোগ সেখানে আছে। আমাদের তো একটা পার্লামেন্ট বিদ্যমান আছে। একেকটা দল নতুন গঠিত হলে তাদের নতুন কিছু কর্মনীতি কর্মসূচি থাকতেই পারে তা দোষনীয় কিছু নয়। সে ব্যাপারেও মতামত দিয়েছি।

    তিনি বলেন, মূল কথা জুলাই আগস্টের যে চেতনা সে অনুযায়ী সংস্কার কার্যক্রমটা হওয়া দরকার। দুই হাজার মানুষের জীবন দান, ত্রিশ হাজার মানুষের আহত হওয়া এসব তো চেতনার ভিত্তিতেই হয়েছে। সেই চেতনা হচ্ছে ফ্যাসিবাদকে বিদায় দেওয়া, কর্তৃত্ববাদী শাসন না হওয়া। লুটপাট, অনাচার, সাংবিধানিক কাঠামোগুলোকে করাপ্ট ও তছনছ করা হয়েছে। এগুলোকে সুন্দর করে সাজানোর জন্য আমাদের জাতীয় ঐক্যমত্য আছে। সুতরাং কমন বিষয়ে যেন আমরা একমত হতে পারি।

    আরও পড়ুনঃ  হেফাজতের সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি

    জাতীয় নির্বাচনের আগে গণপরিষদ নির্বাচন চাই না। ধর্ম নিরপেক্ষতা প্রসঙ্গে আমরা মতামত দিয়েছি। ধর্ম নিরপেক্ষতা শব্দের যে ব্যাখ্যা ও ব্যবহার তা আমরা পছন্দ করি না।

    নির্বাচন সময় নিয়ে বিতর্ক আছে। ছোট প্যাকেজ হলে ডিসেম্বর, বড় প্যাকেজ হলে জুলাই। জামায়াতের পক্ষ থেকে কিছু বলেছেন কিনা? জানতে চাইলে তিনি বলেন, জামায়াত আগে থেকেই নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে যে অবস্থান সেই অবস্থানেই আছে। আমরা সময় কখনো বেঁধে দেইনি। আমাদের কাছে সময়ের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনটা যদি চৌদ্দ, আঠারো বা চব্বিশের মতো হয় তাহলে তো ছয় মাস, দুবছর ৫ বছর অপেক্ষা করেও লাভ নেই। পনেরো বছর যদি একটা অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আমরা অপেক্ষা করে থাকি তাহলে সেই নির্বাচনের জন্যই মিনিমাম সংস্কার করার প্রয়োজন, সেজন্য যৌক্তিক সময় দিতে আমরা প্রস্তুত। সেটা যেটাই হোক। দুয়েক মাস আগে পিছের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে নির্বাচনটা নিরপেক্ষ হওয়া। সে জন্য আমরা কোনো রোডম্যাপ ও ডেডলাইন বলি নাই। নির্বাচনের রোডম্যাপ ও ডেডলাইন দেওয়া উচিত সরকারের।

    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    Previous Articleঐকমত্য কমিশনে মতামত জমা দিয়েছে জামায়াত
    Next Article এনসিপি যোগ দিচ্ছেন বিএনপি নেতা
    অনলাইন ডেস্ক

      Related Posts

      অবশেষে সন্ধান মিলল ওবায়দুল কাদেরের!

      April 12, 2025 8:39 AM

      গোপনে ঢাকায় জমায়েতের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ

      April 11, 2025 11:29 PM

      অবশেষে খোঁজ মিললো ওবায়দুল কাদেরের!

      April 11, 2025 10:32 PM

      নির্বাচন ‘পেছানোর ষড়যন্ত্র’ কেন দেখছে বিএনপি, কী বলছে এনসিপি-জামায়াত?

      April 11, 2025 10:19 PM

      মার্চ ফর গাজা’ নিয়ে যে আহ্বান জানালো হেফাজতে ইসলাম

      April 11, 2025 10:03 PM

      গোপনে ঢাকামুখী হচ্ছে আ লীগের নেতাকর্মীরা, চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

      April 11, 2025 6:02 PM
      Add A Comment
      Leave A Reply Cancel Reply

      Latest News

      Qatar PM persuaded Iran to accept ceasefire: source with knowledge of talks – Bd24live

      June 24, 2025 9:28 PM

      Indictment hearing in Hasina’s crimes against humanity case July 1 – Bd24live

      June 24, 2025 7:24 PM

      ECNEC approves 17 projects worth Tk 8,974.28cr – Bd24live

      June 24, 2025 5:05 PM

      শীঘ্রই আসতে পারে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা, জানা গেল আসল কারণ

      June 20, 2025 11:02 PM
      Facebook X (Twitter) LinkedIn WhatsApp Telegram
      © 2025 Desh News BD

      Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.